০৩:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রূপনগর–পল্লবীতে আমিনুল হকের অনন্য উদ্যোগ: মোড়ে মোড়ে ‘পত্রিকা সাইনবোর্ড’ স্থাপন

 

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও ঢাকা-১৬ আসনের (রূপনগর–পল্লবী) ধানের শীষের অভিভাবক আমিনুল হক এলাকাবাসীর মধ্যে পত্রিকা পড়ার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।

তিনি স্থানীয় বিভিন্ন মোড়ে স্থাপন করেছেন ‘পত্রিকা সাইনবোর্ড’, যেখানে প্রতিদিন এলাকার মানুষ বিনামূল্যে দৈনিক পত্রিকা পড়তে পারবেন। সকালে পত্রিকা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, আর সারাদিন এলাকার পথচারী, শ্রমজীবী মানুষ ও তরুণরা সেখানে দাঁড়িয়ে খবর পড়েন ও আলোচনা করেন।

এই উদ্যোগকে এলাকাবাসী স্বাগত জানিয়েছে। তারা বলেন, বর্তমান সময়ে মানুষ মোবাইল ও সামাজিক মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্যের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে; সেখানে এমন উদ্যোগ সত্যিকার অর্থে জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে।

আমিনুল হক বলেন, “আমি চাই মানুষ আবার পড়ার অভ্যাসে ফিরে আসুক। একটি সচেতন ও জ্ঞানের সমাজ গড়ে উঠুক – সেটাই আমার লক্ষ্য।”

রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে তার এই প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এটি নাগরিক শিক্ষার বিকাশ ও তথ্যপ্রাপ্তির সংস্কৃতিকে আরও শক্তিশালী করবে।

 

রূপনগর–পল্লবীতে আমিনুল হকের অনন্য উদ্যোগ: মোড়ে মোড়ে ‘পত্রিকা সাইনবোর্ড’ স্থাপন

রূপনগর–পল্লবীতে আমিনুল হকের অনন্য উদ্যোগ: মোড়ে মোড়ে ‘পত্রিকা সাইনবোর্ড’ স্থাপন

সর্বশেষ আপডেট : ০১:৫৮:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫

 

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও ঢাকা-১৬ আসনের (রূপনগর–পল্লবী) ধানের শীষের অভিভাবক আমিনুল হক এলাকাবাসীর মধ্যে পত্রিকা পড়ার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।

তিনি স্থানীয় বিভিন্ন মোড়ে স্থাপন করেছেন ‘পত্রিকা সাইনবোর্ড’, যেখানে প্রতিদিন এলাকার মানুষ বিনামূল্যে দৈনিক পত্রিকা পড়তে পারবেন। সকালে পত্রিকা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, আর সারাদিন এলাকার পথচারী, শ্রমজীবী মানুষ ও তরুণরা সেখানে দাঁড়িয়ে খবর পড়েন ও আলোচনা করেন।

এই উদ্যোগকে এলাকাবাসী স্বাগত জানিয়েছে। তারা বলেন, বর্তমান সময়ে মানুষ মোবাইল ও সামাজিক মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্যের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে; সেখানে এমন উদ্যোগ সত্যিকার অর্থে জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে।

আমিনুল হক বলেন, “আমি চাই মানুষ আবার পড়ার অভ্যাসে ফিরে আসুক। একটি সচেতন ও জ্ঞানের সমাজ গড়ে উঠুক – সেটাই আমার লক্ষ্য।”

রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে তার এই প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এটি নাগরিক শিক্ষার বিকাশ ও তথ্যপ্রাপ্তির সংস্কৃতিকে আরও শক্তিশালী করবে।