০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বসুরহাট-মাইজদী রুটে অতিরিক্ত সিএনজি ভাড়া: যাত্রীদের লোকাল বাসের দাবি

 

২৯ কিলোমিটার দূরত্বে ফেনী থেকে বসুরহাট পর্যন্ত সিএনজি ভাড়া মাত্র ৫০ টাকা। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার রাস্তায় ভাড়া নেওয়া হচ্ছে দ্বিগুণ — ১০০ টাকা। এই অস্বাভাবিক ভাড়া নেয়াতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।

এক সময় চালকদের দাবি ছিল, সড়কের বেহাল দশার কারণে জ্বালানি খরচ ও সময় বেশি লাগত। কিন্তু এখন এই সড়ক প্রশস্ত ও পাকা হয়ে যাতায়াত সহজ হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগ। ফেয়ার চার্ট অনুযায়ী ভাড়া না নিয়ে চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করছেন।

স্থানীয়রা জানান, নোয়াখালী জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই রুটে দিনে-রাতে হাজারো মানুষ যাতায়াত করেন। কিন্তু পর্যাপ্ত গণপরিবহন না থাকায় যাত্রীরা বাধ্য হয়ে সিএনজি বা অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া গুনছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যাত্রী বলেন,
ফেনী থেকে বসুরহাটে ৫০ টাকা ভাড়া নেয়া হয়। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী যেতে লাগে ১০০ টাকা! এই রুটে সুনির্দিষ্ট ফেয়ার চার্ট (নির্ধারিত চার্ট) থাকলেও কোন চালকরা মানছেনা। আমরা বসুরহাট থেকে মাইজদী লোকাল বাস চাই, যাতে ন্যায্য ভাড়ায় চলাচল করা যায়।

চালকরা অবশ্য এই অতিরিক্ত ভাড়ার পক্ষে পুরোনো যুক্তি ব্যবহার করছে। তার সঙ্গে যুক্তি দেখাচ্ছে যন্ত্রপাতির দাম বৃদ্ধি। সড়ক উন্নয়নের ফলে সময় বাঁচে, জ্বালানি খরচ কমে — অথচ ভাড়া কম রাখছেনা। আসলে বাস্তবতা ভিন্ন, চাঁদার কথা গোপন রাখছে।

যাত্রীরা আরও জানান, বসুরহাট-সোনাপুর রুটে লোকাল বাস চালু হলে তাদের আর্থিক কষ্ট অনেকটা কমে যাবে। একই সঙ্গে সিএনজির একচেটিয়া আধিপত্যও থাকবে না।
বসুরহাট-মাইজদী রুটে অতিরিক্ত সিএনজি ভাড়া: যাত্রীদের লোকাল বাসের দাবি

২৯ কিলোমিটার দূরত্বে ফেনী থেকে বসুরহাট পর্যন্ত সিএনজি ভাড়া মাত্র ৫০ টাকা। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার রাস্তায় ভাড়া নেওয়া হচ্ছে দ্বিগুণ — ১০০ টাকা। এই অস্বাভাবিক ভাড়া নেয়াতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।

এক সময় চালকদের দাবি ছিল, সড়কের বেহাল দশার কারণে জ্বালানি খরচ ও সময় বেশি লাগত। কিন্তু এখন এই সড়ক প্রশস্ত ও পাকা হয়ে যাতায়াত সহজ হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগ। ফেয়ার চার্ট অনুযায়ী ভাড়া না নিয়ে চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করছেন।

স্থানীয়রা জানান, নোয়াখালী জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই রুটে দিনে-রাতে হাজারো মানুষ যাতায়াত করেন। কিন্তু পর্যাপ্ত গণপরিবহন না থাকায় যাত্রীরা বাধ্য হয়ে সিএনজি বা অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া গুনছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যাত্রী বলেন,
ফেনী থেকে বসুরহাটে ৫০ টাকা ভাড়া নেয়া হয়। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী যেতে লাগে ১০০ টাকা! এই রুটে সুনির্দিষ্ট ফেয়ার চার্ট (নির্ধারিত চার্ট) থাকলেও কোন চালকরা মানছেনা। আমরা বসুরহাট থেকে মাইজদী লোকাল বাস চাই, যাতে ন্যায্য ভাড়ায় চলাচল করা যায়।

চালকরা অবশ্য এই অতিরিক্ত ভাড়ার পক্ষে পুরোনো যুক্তি ব্যবহার করছে। তার সঙ্গে যুক্তি দেখাচ্ছে যন্ত্রপাতির দাম বৃদ্ধি। সড়ক উন্নয়নের ফলে সময় বাঁচে, জ্বালানি খরচ কমে — অথচ ভাড়া কম রাখছেনা। আসলে বাস্তবতা ভিন্ন, চাঁদার কথা গোপন রাখছে।

যাত্রীরা আরও জানান, বসুরহাট-সোনাপুর রুটে লোকাল বাস চালু হলে তাদের আর্থিক কষ্ট অনেকটা কমে যাবে। একই সঙ্গে সিএনজির একচেটিয়া আধিপত্যও থাকবে না।

উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা, পাশে আমিনুল হক

বসুরহাট-মাইজদী রুটে অতিরিক্ত সিএনজি ভাড়া: যাত্রীদের লোকাল বাসের দাবি

সর্বশেষ আপডেট : ০৫:৪৪:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

 

২৯ কিলোমিটার দূরত্বে ফেনী থেকে বসুরহাট পর্যন্ত সিএনজি ভাড়া মাত্র ৫০ টাকা। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার রাস্তায় ভাড়া নেওয়া হচ্ছে দ্বিগুণ — ১০০ টাকা। এই অস্বাভাবিক ভাড়া নেয়াতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।

এক সময় চালকদের দাবি ছিল, সড়কের বেহাল দশার কারণে জ্বালানি খরচ ও সময় বেশি লাগত। কিন্তু এখন এই সড়ক প্রশস্ত ও পাকা হয়ে যাতায়াত সহজ হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগ। ফেয়ার চার্ট অনুযায়ী ভাড়া না নিয়ে চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করছেন।

স্থানীয়রা জানান, নোয়াখালী জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই রুটে দিনে-রাতে হাজারো মানুষ যাতায়াত করেন। কিন্তু পর্যাপ্ত গণপরিবহন না থাকায় যাত্রীরা বাধ্য হয়ে সিএনজি বা অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া গুনছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যাত্রী বলেন,
ফেনী থেকে বসুরহাটে ৫০ টাকা ভাড়া নেয়া হয়। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী যেতে লাগে ১০০ টাকা! এই রুটে সুনির্দিষ্ট ফেয়ার চার্ট (নির্ধারিত চার্ট) থাকলেও কোন চালকরা মানছেনা। আমরা বসুরহাট থেকে মাইজদী লোকাল বাস চাই, যাতে ন্যায্য ভাড়ায় চলাচল করা যায়।

চালকরা অবশ্য এই অতিরিক্ত ভাড়ার পক্ষে পুরোনো যুক্তি ব্যবহার করছে। তার সঙ্গে যুক্তি দেখাচ্ছে যন্ত্রপাতির দাম বৃদ্ধি। সড়ক উন্নয়নের ফলে সময় বাঁচে, জ্বালানি খরচ কমে — অথচ ভাড়া কম রাখছেনা। আসলে বাস্তবতা ভিন্ন, চাঁদার কথা গোপন রাখছে।

যাত্রীরা আরও জানান, বসুরহাট-সোনাপুর রুটে লোকাল বাস চালু হলে তাদের আর্থিক কষ্ট অনেকটা কমে যাবে। একই সঙ্গে সিএনজির একচেটিয়া আধিপত্যও থাকবে না।
বসুরহাট-মাইজদী রুটে অতিরিক্ত সিএনজি ভাড়া: যাত্রীদের লোকাল বাসের দাবি

২৯ কিলোমিটার দূরত্বে ফেনী থেকে বসুরহাট পর্যন্ত সিএনজি ভাড়া মাত্র ৫০ টাকা। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী পর্যন্ত ২৭ কিলোমিটার রাস্তায় ভাড়া নেওয়া হচ্ছে দ্বিগুণ — ১০০ টাকা। এই অস্বাভাবিক ভাড়া নেয়াতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যাত্রীরা।

এক সময় চালকদের দাবি ছিল, সড়কের বেহাল দশার কারণে জ্বালানি খরচ ও সময় বেশি লাগত। কিন্তু এখন এই সড়ক প্রশস্ত ও পাকা হয়ে যাতায়াত সহজ হয়েছে। যাত্রীদের অভিযোগ। ফেয়ার চার্ট অনুযায়ী ভাড়া না নিয়ে চালকরা যাত্রীদের কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করছেন।

স্থানীয়রা জানান, নোয়াখালী জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই রুটে দিনে-রাতে হাজারো মানুষ যাতায়াত করেন। কিন্তু পর্যাপ্ত গণপরিবহন না থাকায় যাত্রীরা বাধ্য হয়ে সিএনজি বা অটোরিকশায় অতিরিক্ত ভাড়া গুনছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক যাত্রী বলেন,
ফেনী থেকে বসুরহাটে ৫০ টাকা ভাড়া নেয়া হয়। অথচ বসুরহাট থেকে মাইজদী যেতে লাগে ১০০ টাকা! এই রুটে সুনির্দিষ্ট ফেয়ার চার্ট (নির্ধারিত চার্ট) থাকলেও কোন চালকরা মানছেনা। আমরা বসুরহাট থেকে মাইজদী লোকাল বাস চাই, যাতে ন্যায্য ভাড়ায় চলাচল করা যায়।

চালকরা অবশ্য এই অতিরিক্ত ভাড়ার পক্ষে পুরোনো যুক্তি ব্যবহার করছে। তার সঙ্গে যুক্তি দেখাচ্ছে যন্ত্রপাতির দাম বৃদ্ধি। সড়ক উন্নয়নের ফলে সময় বাঁচে, জ্বালানি খরচ কমে — অথচ ভাড়া কম রাখছেনা। আসলে বাস্তবতা ভিন্ন, চাঁদার কথা গোপন রাখছে।

যাত্রীরা আরও জানান, বসুরহাট-সোনাপুর রুটে লোকাল বাস চালু হলে তাদের আর্থিক কষ্ট অনেকটা কমে যাবে। একই সঙ্গে সিএনজির একচেটিয়া আধিপত্যও থাকবে না।