নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছচাপানীতে তরুণ প্রজন্মের কাছে ইতোমধ্যেই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন বিএনপি পরিবারের সন্তান ও ত্যাগী যুবনেতা জিল্লুর রহমান । তিনি জানান, নেতা নয় বরং জনগণের সেবক হিসেবেই তিনি কাজ করে যেতে চান।
জিল্লুর রহমান বলেন, “আমার নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শকে আমি মনে-প্রাণে সম্মান করি। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকনির্দেশনায় এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দেখানো পথে আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়তে আজীবন কাজ করে যেতে চাই।”
শৈশব থেকেই বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত জিল্লুর রহমান বর্তমানে তিনি ডিমলা উপজেলা ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়ন শাখার যুবদলের সিনিয়ার সহ-সভাপতি হিসাবে ন্যায়নিষ্ঠার সাথে দ্বায়িত্ব পালন করছে । তার প্রতি সমর্থন জানিয়ে সাধারণ মানুষসহ দলের নেতাকর্মীরা মনে করছেন, দুর্দিনে রাজপথে থাকা এই যুবনেতা সংগঠনকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন।
তিনি বলেন, “কি পেলাম বা পেলাম না সেটা এখন ভাববার বিষয় নয়। এখন আমাদের ঘরে ঘরে গিয়ে বিএনপির ৩১ দফা ও তারেক রহমানের আহ্বান পৌঁছে দিতে হবে। দল যখন ক্ষমতায় আসবে, তখন দুর্দিনে রাজপথে যারা লড়াই করেছে, তাদেরই সঠিক মূল্যায়ন হবে।”
জিল্লুর রাজনৈতিক জীবনে এখন পর্যন্ত দুর্নীতি বা স্বেচ্ছাচারিতার কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। এজন্য স্থানীয়রা তাকে ঝুনাগাছচাপানী ইউনিয়ন শাখায় যুবদলে তার সঠিক মূল্যায়ন দেখতে চান বলে মন্তব্য করেছেন।
এ বিষয়ে যুবদল নেতা মনশাদুল ইসলাম বলেন, “জিল্লুর দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। তিনি প্রকৃত অর্থেই জিয়া পরিবারের আদর্শের সৈনিক। তার মতো ত্যাগী যুবনেতার সঠিক মূল্যায়ন করা প্রয়োজন।”
নিজের অবস্থান সম্পর্কে জিল্লুর রহমান বলেন, “আমি সভাপতি না হয়েও ঝুনাগাছচাপানী বাসীর পাশে থেকেছি এবং সময়-অসময়ে সহযোগিতা করেছি। যদি দল আমাকে মূল্যায়ন করে তবে একটি দুর্নীতিমুক্ত, ত্যাগী ও সংগঠিত ঝুনাগাছচাপানীতে যুবদল গড়ে তুলব।”
স্থানীয় রাজনীতিতে জিল্লুর রহমান এখন নতুন প্রজন্মের কাছে একটি অনুপ্রেরণার নাম। বিএনপির দুর্দিনে রাজপথে থেকে সংগ্রাম করে যাওয়া এই যুবনেতাকে সাধারণ মানুষ ঝুনাগাছচাপানীতে যুবদলের নেতৃত্বে দেখতে চায়।














